বারভাইয়া গ্রাম পঞ্চায়েতে কৃষকের সবজি ক্ষেত নষ্ট করে দিল দুষ্কৃতিকারীরা।
শ্রীনগর থানার পুলিশ আটক করলো এক জঙ্গি কে।
চিফ মিনিস্টার কোভিড স্পেশাল রিলিফ প্যাকেজ স্কিমের শুভ উদ্বোধন করলেন মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব।
কল্যাণপুর গোপালনগর এলাকায় প্রধানের মারধর ফলে গুরুতর আহত গ্রামের এক নিরীহ যুবক।
এক পশলা বৃষ্টিতে জলমগ্ন জাতীয় সড়ক ।
মাটির ধ্বস পরে মৃত্যু হলো এক শ্রমিকের।
বাতিল হয়ে গেল সিবিএসই-র দ্বাদশের পরীক্ষা।
অসহায়ের মত দিন কাটাচ্ছেন চাকরিচ্যুত ১০৩২৩ এর স্নাতক শিক্ষক হিমাংশু সূত্রধর।
হাসপাতালে প্রসূতি মায়ের রক্তের অভাবে মৃত্যু নিয়ে এই কটাক্ষ বিরোধী দলনেতা মানিক সরকারের।
পুরো নিগমে শুরু হলো প্রত্যেক বাড়ী বাড়ী টেস্ট।
"সিপিআইএম সন্ত্রাসে অভিজ্ঞ" প্রদেশ কার্যালয়ে সাংবাদিক সন্মেলনে নবেন্দু ভট্টাচার্য।
অবৈধ বালি মাফিয়ার তান্ডবে অতিষ্ট গোলাঘাটি গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীনে বাজার সংলগ্ন তিন নং ওয়ার্ডের স্থানীয় বাসিন্দারা।
আবারো মাতৃগর্ভে মৃত শিশু, ঘটনা তেলিয়ামুড়া মহকুমায়। স্বাস্থ্যকর্মীদের থেকে সাহায্যে মেলেনি অভিযোগ মৃত শিশুর বাবার।
করুনা কারফিউতে কাজ না পায়ে হতাশ রাজধানী আগরতলার দিনমজুরেরা।
বন্ধ বারে বিদ্যুতের প্রিপেইড গ্রাহকরা বিল দিতে গিয়ে সমস্যার সম্মুখীন, তীব্র গরমে বিদ্যুৎহীন গ্রাহকেরা।
কাঞ্চনপুর মহিলা থানার এস আই দীপাঞ্জনা সিনহাকে কর্তব্যের গাফিলতির দায়ে গত ঊনত্রিশ জুলাই চাকরি থেকে বরখাস্ত করলেন উত্তর জেলার পুলিশ সুপার ভানুপদ চক্রবর্তী। স্বরাষ্ট্র দপ্তর তাকে কর্তব্যে গাফিলতির অভিযোগে চাকুরী থেকে বরখাস্ত করেছে। সোমবার উত্তর জেলার পুলিশ সুপার ভানুপদ চক্রবর্তী সেই আদেশে স্বাক্ষর করেছেন। তার হাতে আদেশ তুলে দেওয়া হয়। সেই আদেশ নামায় জেলা পুলিশ সুপার জানিয়েছেন ঊনকোটি জেলার ইরানী থানায় চাকুরী করার সময় দীপাঞ্জনা সিনহাকে যে ছয়টি মামলার তদন্ত কারী আধিকারিক হিসাবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল সেই ৬ টি মামলার একটির ও তদন্ত রিপোর্ট জমা দেননি তিনি। এমনকি ইরানী থানা থেকে বদলী হয়ে চলে আসার সময়ে সেই তদন্ত রিপোর্ট সম্পর্কে ও সি-কে কোন কিছু জানিয়ে আসেনি । ফলে ইরানী থানায় যে মামলা গুলিতে তাকে তদন্তের ভার দেওয়া হয়েছিল সেই সমস্ত তদন্ত থমকে যায়। তিনি তদন্ত রিপোর্ট জমা না দেওয়ায় অপরাধীরা ছাড়া পাওয়ার সুযোগ পেয়ে যায়। এই নিয়ে বার বার সতর্ক করা হলেও তিনি ছিলেন নিষ্ক্রিয়। অভিযোগ দপ্তরের সঙ্গে সৌজন্যতা রক্ষা করে প্রত্যুত্তর দেওয়ার ক্ষেত্রে তিনি জেদের মানসিকতা দেখিয়ে ছিলেন। যে কারনে বিভাগীয় তদন্ত এবং ব্যবস্থা গ্রহণের উদ্যোগ নেয় স্বরাষ্ট্র দপ্তর। যার ফল শ্রুতিতে এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে দপ্তর।