দশকের পর দশক ধরে ত্রিপুরার প্রবীণ সাহিত্যিকরা যা করে দেখাতে পারেননি, তাই করে দেখিয়েছেন তরুণ কবি রাজেশ চন্দ্র দেবনাথ।ত্রিপুরাকে বিশ্ব সাহিত্য দরবারে সুনামের সঙ্গে তুলে রাজ্যের সাহিত্যের মানচিত্র পুরো বদলে দিয়েছেন তিনি। সাহিত্যের সকল গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব থেকে নিজেকে আলাদা রেখে কিভাবে উচ্চশিখরে নিজের লক্ষ্যকে প্রতিষ্ঠিত করা যায় তা দেখিয়ে দিয়েছেন তিনি। ইচ্ছেশক্তি থাকলে নিজের শ্রম আর ধৈর্য দ্বারা কিভাবে এগিয়ে যাওয়া যায় তার প্রকৃষ্ট উদাহরণ রাজ্যের এই তরুণ কবি। ২০১৮ সালে ২৬ জানুয়ারি দৈনিক বজ্রকণ্ঠ আত্মপ্রকাশের মাধ্যমে যে স্বপ্নের উড়ান শুরু করে,এখন তার ফল পেতে শুরু করেছেন রাজ্যের সকল কবি সাহিত্যিকরা।দুবছর ধরে লাগাতর একটি কবিতা পত্রিকা প্রকাশ করে ইতিমধ্যে বিশ্ব রেকর্ড গড়ে এগিয়ে চলছে পত্রিকাটি।পৃথিবীর আর কোথাও লাগাতর এতদিন ধরে কবিতা পত্রিকা প্রকাশের নজির নেই। দেশ - বিদেশে দৈনিক বজ্রকণ্ঠ জনপ্রিয়তা এখন শীর্ষে।২৬ জানুয়ারি প্রকাশিত হল পত্রিকাটির তৃতীয় বর্ষের ৭৩১ তম সংখ্যা।এই সংখ্যাটিতে কলম ধরেছেন যশোধরা রায়চৌধুরী,অয়ন বন্দ্যোপাধ্যায়, সানি সরকার, রত্নদীপা দে ঘোষ, তৈমুর খান, স্নিগ্ধা বাউল।কবিতা প্রকাশের সাথে সাথে কবিতা বিষয়ক গদ্য,কবিদের সাক্ষাতকার, কবিতা ভাবনা নিয়মিত প্রকাশিত হচ্ছে দৈনিক বজ্রকণ্ঠ পত্রিকায়।রাজ্যের কবি সাহিত্যিকদের মতে রাজেশের কাজটি অনেকের ঈর্ষা - হিংসার কারন হলেও তরুণ কবি রাজেশের পথে কোন কিছুই বাধা সৃষ্টি করতে পারেনি।বরং এই তরুণ ও তার সম্পাদিত দৈনিক কবিতা পত্রিকাটি এগিয়ে চলছে স্বমহিমায়।